বেতাগী আনজুমানে রহমানিয়া ও ইম্পেরিয়াল সিটির বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা

বেতাগী আনজুমানে রহমানিয়া হলদিয়া শাখা, লায়ন্স ও লিও ক্লাব অব চিটাগাং ইম্পেরিয়াল সিটি ও হযরত শাহ জিল্লুর রহমান(রহঃ) লায়ন্স আই সেন্টারের যৌথ আয়োজনে বিনামূল্যে চক্ষু চিকিৎসা, খত্না, কর্ণছেদন ও রক্তের গ্রুপ নির্ণয় ক্যাম্প রাউজান হলদিয়া হযরত আয়েশা সিদ্দিকা (রাদিঃ) নুরানী ইবতেদায়ী ও হাফেজিয়া মাদরাসায় (প্রস্তাবিত দাখিল মাদরাসা) ২২ জুন (শনিবার) অনুষ্ঠিত হয়।

এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন দরবার এ বেতাগী আস্তানা শরীফের মেজ সাহেবজাদা ও মোন্তাজেম মাওলানা আহমদ উল্লাহ মুহাম্মদ জিয়াউর রহমান আবু শাহ (মাঃজিঃ আলী)।

বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন লায়ন্স ক্লাব অব চিটাগাং ইম্পেরিয়াল সিটির ট্রেজারার ও প্রাক্তন লিও জেলা সভাপতি লায়ন মোহাম্মদ ওবায়দুর রহমান, রাউজান প্রেস ক্লাবের সাবেক সভাপতি মাওলানা বেলাল উদ্দিন, মাওলানা ইদ্রিস আনসারী, মাদরাসা প্রতিষ্ঠাতা মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম, সেক্রেটারী মোহাম্মদ আলী মেম্বার, এতিমখানার সেক্রেটারী মোহাম্মদ জিল্লুর রহমান, বেতাগী আনজুমানে রহমানিয়ার কেন্দ্রিয় পরিষদের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করিম বাবর, কেন্দ্রিয় পরিষদ সদস্য ডাঃ মোহাম্মদ ইউসুফ, মোহাম্মদ হাশেম কন্ট্রাকটর,নুর মোহাম্মদ সওদাগর, বখতিয়ার সওদাগর,আহমদ ছাপা (প্রাক্তন মেম্বার),খায়রুল বশর (প্রাক্তন মেম্বার), আবদুশ শুক্কুর(প্রাক্তন মেম্বার), মাস্টার শামসুল আলম, লায়ন্স আই হাসপাতালের ক্যাম্প অর্গানাইজার জসিম উদ্দিন সবুজ, লিও ক্লাব অব চিটাগাং ইম্পেরিয়াল সিটির সভাপতি ও লিও জেলার নবনির্বাচিত জয়েন্ট ট্রেজারার ডেজিগনেট) লিও এডভোকেট মোহাম্মদ জয়নুল আবেদীন, সাংবাদিক আরাফাত হোসাইন।

এতে আরও উপস্থিত ছিলেন লিও ক্লাব অব চিটাগাং ইম্পেরিয়াল সিটির প্রাক্তন সভাপতি লিও সিরাজুল ইসলাম রিপন, নব নির্বাচিত ভাইস প্রেসিডেন্ট লিও আলী হায়দার, সদস্য লিও নাজমুল হুদা সাকিব, লিও ইস্তিয়াক আহমেদ, লিও তাওসিফ রেজা, লিও মিরাজ, ডালিয়া, মারুফ, সাহেদ, শাহা আলম। উক্ত আয়োজনে সার্বিক সহযোগিতা করেন চট্টগ্রাম লায়ন্স চক্ষু হাসপাতাল ও বেতাগী আনজুমানে রহমানিয়া কেন্দ্রিয় পরিষদ। উক্ত চিকিৎসা সেবা ক্যাম্পে চট্টগ্রাম লায়ন্স চক্ষু হাসপাতালের বিশেষজ্ঞ ডাক্তারদের সহযোগিতায় শতাধিক চোখের রোগীকে চক্ষু চিকিৎসা সেবা ও বিশেষজ্ঞ খতনা স্পেশালিস্ট ডা. শওকত সাহেবের নেতৃত্বে ২০ জন গরীব ছেলেকে খতনা, শতাধিক ছাত্র ছাত্রীদেরকে কর্ণছেদন ও রক্তের গ্রুপ নির্ণয়ের মাধ্যমে সেবা প্রদান করা হয় ।